প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন
প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন এমন একটি ব্র্যান্ড এলিমেন্ট যেটার কোয়ালিটি ভালো হলে বিজনেসের সেলস নাম্বার বৃদ্ধি পায়।যে ই-কমার্স সাইটে যত ডিটেইলড ভাবে প্রোডাক্ট সম্পর্কে তুলে ধরা হয়, সে সাইটের প্রতি কাস্টমারদের একটা আলাদা ট্রাস্ট গ্রো করে, যে ট্রাস্টই পরবর্তীতে তাদের পারচেজের ডিসিশন নিতে ইনফ্লুয়েন্স করে। তখন দেখা যায় ওই সাইট থেকেই ক্লায়েন্টরা রিপিটেডলি কেনাকাটা করেন।
আবার যদি সাইটে যেনতেন ভাবে প্রোডাক্টের ইনফরমেশন পোস্ট করেন, তাহলে সেটি কাস্টমারদের জন্য কোন ভ্যালু অ্যাড করে না। নিলসেন নরম্যান গ্রুপের একটা রিসার্চ রিপোর্টে দেখা গেছে, যদি প্রোডাক্টের ডেসক্রিপশন সঠিকভাবে প্রোভাইড করা না হয়, অর্থাৎ যে ইনফরমেশনগুলো একজন কাস্টমারের পারচেজের ডিসিশনটা নিতে প্রয়োজন, সেগুলো যদি মিসিং থাকে, তাহলে ২০ পারসেন্টের মতো পারচেজ ফেইলিউর হতে পারে। অর্থাৎ এই পারচেজ ফেইলিউরের পেছনে প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশনটা প্রোপারলি ক্রাফটিং না করা পটেনশিয়ালি রেসপনসিবল।
ফিচার এক
এখন ভেবে দেখুন, যদি প্রোডাক্ট সম্পর্কে লিখতে যথেষ্ট এফোর্ট না দেন, তাহলে নিজের ই-কমার্স বিজনেসে কি এক্সপেকটেড সেলস জেনারেট করতে পারবেন? কখনোই নয়!
ফিচার দুই
কাস্টমারদের কনভিন্স করার জন্য কিভাবে পারসুয়েসিভ প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন লিখবেন? চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক সেই মাইন্ড ব্লোয়িং সেই রাইটিং হ্যাকসগুলো সম্পর্কে।
ফিচার তিন
আপনারা ই-কমার্স প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন লেখার সময় “কাস্টমারদের প্রবলেম সলভ করতে হবে” – এই মাইন্ডসেট রাখুন। নিজের লেখায় কাস্টমারদের ডিমান্ডের বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখুন।
ফিচার লিখুন
আপনি যদি চান কাস্টমাররা আপনার সাইট থেকেই প্রোডাক্ট পারচেজ করুক, তাহলে আপনাকে কাস্টমারদের পয়েন্ট অফ ভিউ বুঝে তারপরেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে ইনফরমেশন ইনক্লুড করতে হবে। অর্থাৎ আপনার প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশনটা কাস্টমারদের পেইন পয়েন্ট কনসিডার করে ইউনিকভাবে লিখতে হবে, যাতে করে তারা বোঝেন আপনার প্রোডাক্টই তাদের প্রবলেম বা ডিমান্ড ফুলফিল করতে পারে এবং তাদের অ্যাকচুয়াল বেনিফিট দিতে পারে।
Reviews
There are no reviews yet.